Dhaka , শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫

অশ্লীল মন্তব্যের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ, ইলিয়াসের কুশপুত্তলিকা

Oplus_131072

বিজয় দিবস নিয়ে মন্তব্য: নোয়াখালীতে প্রতিবাদে ইলিয়াসের কুশপুত্তলিকা আগুন
বিজয় দিবসকে ঘিরে প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াছ হোসেনের ‘অশ্লীল মন্তব্য’ ও ‘কটূক্তির’ প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুর বারোটার দিকে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে প্রায় আধাঘণ্টাব্যাপী এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

এর আগে সকাল সাড়ে ১১টার দিকে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয়ে সমবেত হন মুক্তিযোদ্ধারা। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়, শিল্পকলা একাডেমি ও পুলিশ সুপারের কার্যালয় ঘুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এসে মানববন্ধনে মিলিত হয়।

সমাবেশস্থলে ইলিয়াছ হোসেনের ছবি সম্বলিত ব্যানার ও পোস্টার হাতে নিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা বিভিন্ন স্লোগান দেন এবং পরে তার কুশপুত্তলিকায় জুতাপেটা করে আগুন ধরিয়ে দেন।

মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, সাবেক কমান্ডার এ বি এম ফজলুল হক বাদল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফারুক, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আবু জাফর মোহাম্মদ আলী জনি প্রমুখ।

বক্তারা অভিযোগ করেন, কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে ইলিয়াছ হোসেন স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধকে অপমান করেছেন। তাকে দেশে এনে আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান তারা।

ট্যাগ :

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

জনপ্রিয় খবর

অশ্লীল মন্তব্যের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ, ইলিয়াসের কুশপুত্তলিকা

আপডেট সময় : ৫ মিনিট আগে

বিজয় দিবস নিয়ে মন্তব্য: নোয়াখালীতে প্রতিবাদে ইলিয়াসের কুশপুত্তলিকা আগুন
বিজয় দিবসকে ঘিরে প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াছ হোসেনের ‘অশ্লীল মন্তব্য’ ও ‘কটূক্তির’ প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুর বারোটার দিকে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে প্রায় আধাঘণ্টাব্যাপী এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

এর আগে সকাল সাড়ে ১১টার দিকে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয়ে সমবেত হন মুক্তিযোদ্ধারা। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়, শিল্পকলা একাডেমি ও পুলিশ সুপারের কার্যালয় ঘুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এসে মানববন্ধনে মিলিত হয়।

সমাবেশস্থলে ইলিয়াছ হোসেনের ছবি সম্বলিত ব্যানার ও পোস্টার হাতে নিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা বিভিন্ন স্লোগান দেন এবং পরে তার কুশপুত্তলিকায় জুতাপেটা করে আগুন ধরিয়ে দেন।

মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, সাবেক কমান্ডার এ বি এম ফজলুল হক বাদল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফারুক, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আবু জাফর মোহাম্মদ আলী জনি প্রমুখ।

বক্তারা অভিযোগ করেন, কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে ইলিয়াছ হোসেন স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধকে অপমান করেছেন। তাকে দেশে এনে আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান তারা।